ব্রাহ্মণবাড়িয়া নবীনগরে উপজেলার সলিমগঞ্জের রানী বেগমের বাড়ির ভাড়াটিয়া বৃদ্ধ হুমায়ূন মিয়ার ১৯ বছর বয়সী মেয়ে তাসলিমা গত ২৩ মার্চ বুধবার দুপুরে নিখোঁজ হন। তাসলিমাকে ফিরে পেতে তার বৃদ্ধ পিতা বাদী হয়ে আজ শুক্রবার নবীনগর থানায় একটি নিখোঁজ ডায়েরি করেন, যার নাম্বার ৩০। এ বিষয়ে নিখোঁজ হওয়া তাসলিমার বাড়িতে গিয়ে জানা যায়, সলিমগঞ্জ কলেজপাড়ার বাসিন্দা মৌসুমি আক্তার ও নিপা বেগমের সাথে দীর্ঘদিন ধরে উঠাবসা ছিল তার। এরই সুবাদে বেশ কয়েক বার তাদের সহযোগিতায় নরসিংদী যাওয়ার কথা বলে বাড়ি থেকে গিয়ে ১০/১২ দিন বাড়ি ফিরেনি সে। শুধু তাই নয় পার্শ্ববর্তী উপজেলা বাঞ্চারামপুরের পাহাড়িয়াকান্দির ফারজানার সাথেও ছিল তার ভাল বন্ধত্ব। তাসলিমা যেখানে যেখানে যেত বান্ধবী ফারজানার সাথে যোগাযোগ রাখত। পরিবারের সদস্যরা জানান, নিখোঁজের আগে মৌসুমি আক্তার ও নীপা তাদের মেয়েকে কাপড়ের ব্যবসা করতে বড় দুই লাগেজ কাপড় দিয়েছিল। মৌসুমী ও নীপার দেয়া দুই লাগেজ কাপড় নিয়ে আসার সময় তাসলিমার সাথে যাওয়া সাদিয়া জানান, মেয়ে হারনোর বেদনায় কান্নাজড়িত কন্ঠে তাসলিমার বৃদ্ধা মা বলেন, পরিবারের একমাত্র ভরসা মেয়েকে হারিয়ে বৃদ্ধ পিতা বলেন, পরিবারের দেয়া বক্তব্যের সঠিক তথ্য জানতে সলিমগঞ্জ কলেজ পাড়া গিয়ে নীপা আক্তার কে না পেয়ে তার স্বামী সোহাগ মিয়ার মুঠোফোনের কথোপকথনে নীপা আক্তার জানান, মেয়ে নিখোঁজ হওয়ার বিষয়ে বৃদ্ধ পিতামাতার সন্দেহ করা মৌসুমী আক্তার মুঠোফোনে জানান,